সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: গত ১৯ নভেম্বর (মঙ্গলবার) দৈনিক আলোকিত সিলেট,দৈনিক সুনামগঞ্জ প্রতিদিন পত্রিকার প্রিন্ট সংস্করণে ও গত ১২ সেপ্টেম্বর অনলাইন নিউজ পোর্টাল বৈশাখী নিউজ ২৪. কম,বজ্রকন্ঠ. কমসহ বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় ‘কথায় কথায় ঘুষ নেন বিদুৎতের প্রকৌশলী, টাকা ছাড়া সেবা পাচ্ছেনা গ্রাহকরা’ এমন নানান শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন সুনামগঞ্জের ছাতক বিদ্যুৎ অফিসের (বিউবো) নিবাহী প্রকৌশলীর দপ্তর
বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের নিবাহী প্রকৌশলী আব্দুল মজিদ।
প্রতিবাদলিপিতে তিনি দাবি করেন, প্রকাশিত সংবাদে তিনি ও তার অফিসের কর্মকর্তাদের জড়িয়ে যে তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট।
এর তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, ছাতক বিদ্যুৎ অফিসের কর্মচারীদের টাকা লেনদেন করার কোন সুযোগ নেই। সবাই দিন-রাত পরিশ্রম করে কাজ করে যাচ্ছে। ঘুষ নেওয়ার সময় -সুযোগ কোথায় পাবে তারা। এছাড়াও ভুয়া বিল,বিদুৎ সংযোগ,,ট্রান্সফরমার বিকল, মিটার সংযোগ,ঝুকিপুন লাইন সংস্কারের তিন কোটি টাকা ভুয়া বিল জমা দিয়ে ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলনের যে অভিযোগটা আনা হয়েছে তাও মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।
এছাড়াও গত ২৮ আগষ্ট ছাতক অগ্রণী ব্যাংক শাখায় বিদুৎ বিভাগের কর্মচারি আল-আমিনকে অগ্রণী ব্যাংক শাখা আটক করার ও যে বিষয়টি নিউজে লেখা হয়েছে তার ও কোন হদিস নেই। ছাতক পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আনিত সকল অভিযোগ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন। এসব নিউজ উদ্দেশ্য প্রনোদীত ভাবে করা হচ্ছে। অবৈধ স্বার্থ হাসিল করতে না পারায় একটি গোষ্ঠি বিদ্যুৎ বিভাগের বিরুদ্ধে মিথ্যা এসব সংবাদ করাচ্ছে।