নুরুল করিম (মহেশখালী) প্রতিনিধি: মহেশখালী উপজেলার ৩৪টি মন্দিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
গত রোববার ২৮ ই সেপ্টেম্বর থেকে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে ২৮টি এবং পৌরসভায় ৬টি মন্দিরে আনুষ্ঠানিকভাবে পূজা অর্চনা শুরু হয়। শান্তিপূর্ণ ভাবে যাতে দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হয় তার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা।
প্রতিটি মন্দিরে পুলিশের পাশাপাশি রয়েছে আনসার সদস্য। অন্তর্বর্তী সরকারের সময় পূজা অনুষ্ঠিত হওয়ায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত মহেশখালীতে কোথাও কোন অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।
উপজেলা পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শান্তি লাল নন্দী বলেন, প্রশাসনের পাশাপাশি আমরাও মন্দিরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে স্বেচ্ছাসেবক মোতায়ন করেছি। দুর্গাপূজা কিনে কেউ যেন কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটাতে না পারে সে বিষয়ে নজর রাখা হচ্ছে। প্রতিবছরের ন্যায় এবারও প্রশাসনের সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হেদায়েত উল্লাহ বলেন, পূজা মন্ডপ গুলোতে নির্বিঘ্নে শারদীয় দুর্গাপূজা পালনের লক্ষ্যে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সার্বিক নিরাপত্তা প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহন এবং আইন শৃংখলা বাহিনী কঠোর অবস্থানে রয়েছে।
উপজেলার যে ৩৪ টি মন্দিরে শারদীয় দুর্গাপূজা অনুষ্ঠিত হচ্ছে, মাতারবাড়ী-১টি, ধলঘাটা-১টি, শাপলাপুর-৬টি, কালারমারছড়ায়-২টি, হোয়ানক-১০টি, বড় মহেশখালী- ৬টি ছোট মহেশখালী- ২ (১টি আদিনাথ মন্দির)।



