নিজস্ব প্রতিবেদক: স্বপ্ন দেখতে জানা এবং সেই স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার সাহস যাদের মধ্যে থাকে, তারা একদিন সমাজে পরিবর্তনের অগ্রদূত হয়ে ওঠে। এমনই এক স্বপ্নবাজ তরুণের নাম বিজয় চৌধুরী। বয়সে তরুণ হলেও চিন্তাধারায় পরিণত ও সৃজনশীল এই প্রতিভাবান লেখক ইতোমধ্যেই জায়গা করে নিয়েছেন পাঠকহৃদয়ে।
বিজয় চৌধুরীর সাহিত্যচর্চা শুরু হয় একেবারে কিশোর বয়সে। তার লেখা অসংখ্য কবিতা, গল্প ও প্রবন্ধ আজ বিভিন্ন জাতীয় বই, সাহিত্য পত্রিকা এবং ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হচ্ছে নিয়মিত। তরুণ লেখক হিসেবে বিজয় চৌধুরী ইতোমধ্যেই তৈরি করেছেন একটি শক্ত অবস্থান। শুধু সাহিত্য নয়, সংবাদ মাধ্যমেও তার অবদান চোখে পড়ার মতো। জাতীয় বিভিন্ন দৈনিক পত্রিকায় বিজয় চৌধুরীর লেখা তিন শতাধিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, যা তার বয়সের তুলনায় এক বিশাল অর্জন।
তবে লেখালেখিই বিজয় চৌধুরীর জীবনের সবকিছু নয়। একজন মানবিক তরুণ হিসেবেও তিনি সমানভাবে প্রশংসিত। সমাজের সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়ানো, তাদের সমস্যা সমাধানে সহযোগিতা করা—এগুলো যেন তার স্বাভাবিক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। তার পারিপার্শ্বিক সমাজে অনেকেই বলেন, “বিজয় চৌধুরী আমাদের গর্ব।”
বিজয় চৌধুরীর আরেকটি বড় পরিচয়, তিনি একজন মেধাবী শিক্ষার্থী। পড়াশোনার পাশাপাশি সাহিত্যচর্চা ও সমাজসেবায় তার সক্রিয় ভূমিকা দেখে বিস্মিত হন অনেকেই। তার শিক্ষকরাও বলেন, এমন ছাত্র খুব কম দেখা যায়—যে একদিকে লেখক, সাংবাদিক, সমাজকর্মী, অন্যদিকে পড়াশোনাতেও একদম মনোযোগী।
বিজয় চৌধুরীর প্রতিভা, পরিশ্রম ও নিষ্ঠা আজ শুধু তার নয়, বরং সমগ্র তরুণ প্রজন্মের জন্য এক অনুকরণীয় উদাহরণ। আগামী দিনে তার হাতে গড়ে উঠতে পারে এমন এক সমাজ, যেখানে জ্ঞান, নৈতিকতা ও মানবিকতার মিলনে সৃষ্টি হবে একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ।