শেখ ইমতিয়াজ মাহমুদ, প্রভাষক কৃষি শিক্ষা, বড়খাল বহুমুখী স্কুল ও কলেজ, দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ:
এমপিওভূক্ত বেসরকারী শিক্ষকদের অনেক আগে থেকেই নিয়োগ হতো কমিটির মাধ্যমে, সেখানে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হতো। মাউশির প্রতিনিধি/জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি/সরকারি কলেজের প্রতিনিধি সেই নিয়োগ বোর্ডে থাকতেন। সেখানে সকল অর্জিত সনদের উপর মার্ক ছিলো, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলে যিনি ১ম হতেন তিনিই নিয়োগ পেতেন। আর সংগত কারণেই অধিকাংশ কমিটির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ নিজের এলাকাতে নিয়োগ হয়ে আছেন, তাদের বদলীর প্রয়োজন হয় না। কিন্তু এই কমিটির নিয়োগের সময় যেসকল প্রার্থীর নিজ জেলাতে পোস্ট ফাঁকা ছিল না তারা অনেক দূর দূরান্তে ৩০০ থেকে ৫০০,৭০০ কিলোমিটার দূরে জব নিয়েছিলেন। কমিটির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত এই সামান্য শিক্ষকগণ নিশ্চয়ই বদলি হয়ে তাদের নিজ জেলায় যেতে চাইবেন। না চাওয়াটাই অস্বাভাবিক, আর চাওয়াটাই তার নাগরিক অধিকার।
পক্ষান্তরে এনটিআরসিএ সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষকগণ এই পেশায় নিয়োগ পাওয়ার জন্য প্রথমে ১০০ মার্কের mcq পরীক্ষা, mcq তে পাশ করলে লিখিত অতঃপর ভাইভা পরীক্ষা। এই তিন ধাপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই শিক্ষক নিবন্ধন সনদ অর্জন করবেন। তবে এখানেই শেষ নয়। চাকরি পেতে হলে তাকে আবার গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে হবে। সেখানে ৪০টি পছন্দসই প্রতিষ্ঠানে চয়েজ লিস্ট দিয়ে আবেদন করতে হবে। অতঃপর নিবন্ধন পরীক্ষার লিখিত অংশে যিনি সর্বোচ্চ মার্কধারী তিনি নিয়োগের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত হবেন। (উল্লেখ্য কমিটির মাধ্যমে বিধি মোতাবেক নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের একাংশেরও এই নিবন্ধন সনদ আছে)।
কিন্তু স্বৈরাচার হাসিনার শাসনামলে এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো ২০২১ ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এই বদলী নীতিমালা করা হয় শুধুমাত্র সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষকদের জন্য। যেটা বড় একটা বৈষম্য। আর এ বৈষম্যের হাত ধরেই আমলাররা বছরের পর বছর মজা নিয়ে চলছে, এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের মধ্যে এই দুটি গ্রুপ তৈরির মাধ্যমে। অনেক শিক্ষক নিজ জেলাতে বা নিজ বিভাগে আছেন। আবার নিজ জেলার বাইরে অনেকে দূরে ৩০০, ৫০০, ৭০০ কিলোমিটার দূরেও জব করছেন। তো এনটিআরসিএর সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষক যারা নিজ জেলার ভিতরে বা নিজ বিভাগের ভিতরে আছেন তাদের এই মুহূর্তে বদলি প্রয়োজন নেই কিন্তু সুপারিশ প্রাপ্তদের মধ্যে যারা নিজ বিভাগের বাইরে জব পেয়েছেন তাদের বদলী খুব খুব প্রয়োজন। তো সর্বোপরি এমন একটা বদলী নীতিমালা হওয়া প্রয়োজন যেখানে সকল ইনডেক্স ধারী যারা নিজ জেলা এবং নিজ বিভাগের বাইরে আছেন তাদেরকে নিজ জেলা, সম্ভব না হলে নিজ বিভাগের ভিতরে বদলি করে নিয়ে আসা যায়।এমপিওভূক্ত বেসরকারী শিক্ষকদের অনেক আগে থেকেই নিয়োগ হতো কমিটির মাধ্যমে, সেখানে পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হতো। মাউশির প্রতিনিধি/জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধি/সরকারি কলেজের প্রতিনিধি সেই নিয়োগ বোর্ডে থাকতেন। সেখানে সকল অর্জিত সনদের উপর মার্ক ছিলো, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলে যিনি ১ম হতেন তিনিই নিয়োগ পেতেন। আর সংগত কারণেই অধিকাংশ কমিটির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত শিক্ষকগণ নিজের এলাকাতে নিয়োগ হয়ে আছেন, তাদের বদলীর প্রয়োজন হয় না। কিন্তু এই কমিটির নিয়োগের সময় যেসকল প্রার্থীর নিজ জেলাতে পোস্ট ফাঁকা ছিল না তারা অনেক দূর দূরান্তে ৩০০ থেকে ৫০০,৭০০ কিলোমিটার দূরে জব নিয়েছিলেন। কমিটির মাধ্যমে নিয়োগপ্রাপ্ত এই সামান্য শিক্ষকগণ নিশ্চয়ই বদলি হয়ে তাদের নিজ জেলায় যেতে চাইবেন। না চাওয়াটাই অস্বাভাবিক, আর চাওয়াটাই তার নাগরিক অধিকার।
পক্ষান্তরে এনটিআরসিএ সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষকগণ এই পেশায় নিয়োগ পাওয়ার জন্য প্রথমে ১০০ মার্কের mcq পরীক্ষা, mcq তে পাশ করলে লিখিত অতঃপর ভাইভা পরীক্ষা। এই তিন ধাপের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই শিক্ষক নিবন্ধন সনদ অর্জন করবেন। তবে এখানেই শেষ নয়। চাকরি পেতে হলে তাকে আবার গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করতে হবে। সেখানে ৪০টি পছন্দসই প্রতিষ্ঠানে চয়েজ লিস্ট দিয়ে আবেদন করতে হবে। অতঃপর নিবন্ধন পরীক্ষার লিখিত অংশে যিনি সর্বোচ্চ মার্কধারী তিনি নিয়োগের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত হবেন। (উল্লেখ্য কমিটির মাধ্যমে বিধি মোতাবেক নিয়োগ পাওয়া শিক্ষকদের একাংশেরও এই নিবন্ধন সনদ আছে)।
কিন্তু স্বৈরাচার হাসিনার শাসনামলে এমপিও নীতিমালা ও জনবল কাঠামো ২০২১ ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় এই বদলী নীতিমালা করা হয় শুধুমাত্র সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষকদের জন্য। যেটা বড় একটা বৈষম্য। আর এ বৈষম্যের হাত ধরেই আমলাররা বছরের পর বছর মজা নিয়ে চলছে, এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের মধ্যে এই দুটি গ্রুপ তৈরির মাধ্যমে। অনেক শিক্ষক নিজ জেলাতে বা নিজ বিভাগে আছেন। আবার নিজ জেলার বাইরে অনেকে দূরে ৩০০, ৫০০, ৭০০ কিলোমিটার দূরেও জব করছেন। তো এনটিআরসিএর সুপারিশ প্রাপ্ত শিক্ষক যারা নিজ জেলার ভিতরে বা নিজ বিভাগের ভিতরে আছেন তাদের এই মুহূর্তে বদলি প্রয়োজন নেই কিন্তু সুপারিশ প্রাপ্তদের মধ্যে যারা নিজ বিভাগের বাইরে জব পেয়েছেন তাদের বদলী খুব খুব প্রয়োজন। তো সর্বোপরি এমন একটা বদলী নীতিমালা হওয়া প্রয়োজন যেখানে সকল ইনডেক্স ধারী যারা নিজ জেলা এবং নিজ বিভাগের বাইরে আছেন তাদেরকে নিজ জেলা, সম্ভব না হলে নিজ বিভাগের ভিতরে বদলি করে নিয়ে আসা যায়।



