Shopping cart

  • Home
  • সারাদেশ
  • সংবাদ প্রকাশের পর দোয়ারাবাজারের নাইন্দার হাওর ফসল রক্ষা বাঁধের তদন্ত কমিটি দিলো পানি উন্নয়ন বোর্ড

সংবাদ প্রকাশের পর দোয়ারাবাজারের নাইন্দার হাওর ফসল রক্ষা বাঁধের তদন্ত কমিটি দিলো পানি উন্নয়ন বোর্ড

ডিসেম্বর ৬, ২০২৫

সংবাদ প্রকাশের পর দোয়ারাবাজারের নাইন্দার হাওর ফসল রক্ষা বাঁধের তদন্ত কমিটি দিলো পানি উন্নয়ন বোর্ড।

সংবাদ প্রকাশের পর দোয়ারাবাজারের নাইন্দার হাওর ফসল রক্ষা বাঁধের তদন্ত কমিটি দিলো পানি উন্নয়ন বোর্ড।

সোহেল মিয়া, দোয়ারাবাজার (সুনামগঞ্জ): দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশের পর সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজার উপজেলাধীন নাইন্দার হাওরের বোরো ফসল আগাম বন্যা থেকে রক্ষার জন্য ডুবন্ত বাঁধ মেরামতের প্রয়োজন আছে কিনা এবং প্রয়োজন থাকলে বাঁধের এলাইনমেন্ট উল্লেখপূর্বক সুস্পষ্ট মতামতসহ প্রতিবেদন দাখিলের নিমিত্তে দুই সদস্য বিশিষ্ট একটি কারিগরী কমিটি গঠন করেছে পানি উন্নয়ন বোর্ড ।

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো) উপ-পরিচালক আব্দুস সোবহান এর স্বাক্ষরিত এক আদেশে এই তথ্য জানানো হয়।

তদন্ত কমিটি’র দায়িত্ব প্রাপ্তরা হলেন, বাপাউবো’র প্রধান প্রকৌশলীর মনিটরিং দপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী এ.কে.এম. মমিনুল ইসলাম আহ্বায়ক এবং তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলীর দপ্তর, ডিজাইন সার্কেল-৯ এর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী এম.এ. ফয়সাল আহসানকে সদস্য সচিব হিসেবে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।

আদেশে উল্লেখ করা হয়, তদন্ত কমিটি সরেজমিনে পরিদর্শন পূর্বক বিষয়টি নিয়ে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা ও সুবিধাভোগীদের  সাথে আলোচনা সাপেক্ষে সুস্পষ্ট মতামতসহ প্রতিবেদন দাখিল করবেন এবং কারিগরী কমিটি ডুবন্তু বাঁধ মেরামতের প্রয়োজন আছে কিনা এবং মেরামতের প্রয়োজন থাকলে বাঁধের এলাইনমেন্ট উল্লেখপূর্বক মতামতসহ ৩ (তিন) কর্মদিবসের মধ্যে একটি প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেওয়া হয়।

এর আগে, গত ২৩ নভেম্বর দৈনিক নয়া দিগন্ত পত্রিকা’র প্রিন্ট ও অনলাইনে- নাইন্দার হাওরে অক্ষত বাঁধকে ক্ষতিগ্রস্ত দেখিয়ে প্রকল্প ব্যয় দেখানো হয় ২ কোটি টাকা শিরোনামে সংবাদ প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, দোয়ারাবাজার উপজেলার পাশে অবস্থিত নাইন্দার হাওরের অধিকাংশ ফসল রক্ষা বাঁধই অক্ষত রয়েছে। কোনো অংশ ভাঙা বা ঝুঁকিপূর্ণ না হলেও পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নতুন করে সার্ভে শুরু করেছে ‘সংস্কারের প্রয়োজন’ দেখিয়ে। স্থানীয়রা বলছেন, গত বছরও অক্ষত বাঁধ সংস্কারের নামে ব্যয় দেখানো হয় প্রায় দুই কোটি টাকা। এবারো একই দৃশ্যপট দেখা যাচ্ছে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *